PC Image Editor ব্যবহার করে আপনার ছবিকে দিন সুন্দর ইফেক্ট ।

ছবি ইডিট করার একটি মজার সফটওয়্যার যার নাম PC Image Editor এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনি যে কোন ছবিকে দিতে পারেন নতুন নতুন ইফেক্ট । কোন ছবিকে সুন্দর করে তুলতে অবশ্যই দরকার একটি ভাল সফটওয়্যার । আর তাই আপনাদের জন্য শেয়ার করলাম একটি মানসম্পন্ন ছবি ইডিট করার সফটওয়্যার । এটি একটি সমপুর্ণ ফ্রি সফটওয়্যার । আপনাদের ব্যবহার করতে কোন অসুবিধা হবে না ।তাহলে দেরি না করে এখই নিয়ে নিন এই PC Image Editor সফটওয়্যারটি । সাইজ মাএ 6.19 মেগাবাইট ।
2013-06-15_105716
2013-06-15_103427এই সফটওয়্যারটির ব্যবহার বিধি অনেক সহজ । তাই আর বেশি কিছু আলোচনা করলাম না । আপনাদের ব্যবহার করার সময় যদি কোন অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।

ডাউনলোড করতে এই ছবিতে ক্লিক করুন-↓ 6.19 MB

pc nayem


**********************************************************************************

ফটোশপের মাধ্যমে ছবিকে হাইলাইট করে তুলুন (উন্নত ও কার্যকর পদ্ধতিতে) ।।

ফটোশপের মাধ্যমে অনেক সময় ছবিকে হাইলাইট করার প্রয়োজন পরে। এরও অনেক উপায় রয়েছে। ব্যাকগ্রাউন্ড ঝাপসা করে দেওয়ার মাধ্যমে এইটা করা যায়। তবে আমি আপনাদের ব্যাকগ্রাউন্ড উজ্জ্বল করার মাধ্যমে কিভাবে কোন বস্তু বা ছবিকে হাইলাইট করা যায় সেটাই আমি আপনাদের দেখাব। এই পদ্ধতিটা আগের চেয়ে অনেক উন্নত। উপায়টা আশা করি আপনাদের পছন্দ হবে। photoshop_logo_wallpaper_by_donycorreia-d428mfi
পোস্টঃ উন্নত ও কার্যকর পদ্ধতিতে ফটোশপের মাধ্যমে ছবিকে হাইলাইট করে তুলুন।। 
solution_logo

▣  প্রথমে ফটোশপ ওপেন করুন আর আপনার কাঙ্ক্ষিত ছবিটা ওপেন করুন। আমি নিচের এই ছবিটার গাড়িটাকে হাইলাইট করব।

2fb234141fbbb8d97533ebdfac2e1767

▣  কীবোর্ড থেকে P চাপুন অথবা টুলবার থেকে Pen Tool সিলেক্ট করুন।

1

▣  Pen Tool দিয়ে যে অংশটুকু হাইলাইট করতে চান সেটুকুন সিলেক্ট করুন। আমি এই গাড়ি সিলেক্ট করলাম। সিলেক্ট করার সময় যদি Fill হয়ে যায় তাহলে Layer বক্স থেকে Fill শূন্য করে দিন। ( যাদের Layer Box নেই তারা Windows >> Layer এ ক্লিক করে আনুন। )

  এবার উপরের মেনুবার থেকে Select >> Inverse এ ক্লিক করুন।

2

▣  এতে করে আপনার সিলেক্ট করা অংশের বাহিরের অংশটুকু সিলেক্ট হয়ে যাবে।এর পর আপনি Filter >> Distort >> Diffuse Glow এ যান।

3

▣  তাহলে নিচের মত একটা বক্স আসবে। নিচের ছবির মত আপনি মান গুল বসিয়ে দিন।তবে আপনার ছবির উপর নির্ভর করে আপনি মান পরিবর্তন করতে পারেন। 


4

▣  মান বসান হলে OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তাহলে দেখুন আপনার ছবির একটা নির্দিষ্ট অংশ হাইলাইট হয়ে গেছে।

5

◐════════════════════════════════════════════◑
  বোঝার সুবিধার জন্য দুটার পার্থক্য দেখুন ◑ ◑ 
Moving-animated-eyes-finger-pointing-down
6

এভাবে আপনি ফটোশপ এর মাধ্যমে যেকোনো ছবি হাইলাইট করে তুলতে পারবেন। 

══════════════════════ஜ۩۞۩ஜ══════════════════════╗☯

ম্যাক্রোমিডিয়া ফ্ল্যাশ এমএক্স এ অ্যানিমেশন তৈরি করুন.......................

ম্যাক্রোমিডিয়া ফ্ল্যাশ এমএক্স অ্যানিমেশন বানানোর একটি কার্যকর সফটওয়্যার। স্থির লেখাকে চলমান করে তোলা যায় এই ফ্ল্যাশে।
লেখার অ্যানিমেশন করার জন্য প্রথমে ফ্ল্যাশ ফাইল খুলুন। এরপর ডকুমেন্ট প্রপার্টিজ থেকে উইন্ডো/স্টেজের আকার ঠিক করে দিন।
আমরা Animation লেখার অ্যানিমেশন তৈরি করব। এ কাজের জন্য টুলস থেকে Text Tool থেকে স্টেজে ক্লিক করুন এবং লিখুন Animation।
এবার টেক্সট মেনুতে ক্লিক করে ফন্টের নাম, ফন্টের আকার, ফন্টের স্টাইল ইত্যাদি নির্ধারণ করে দিন। টাইমলাইনে ১ নম্বর ফ্রেমে সবগুলো লেখা নির্ধারিত হয়েছে। এরপর ফ্রেমগুলো ১, ৫, ১০, ১৫, ২০ হিসেবে সাজানো আছে। ফ্রেম ১০-এ ক্লিক করুন এবং F6 চাপুন। দেখুন ফ্রেম ১০ পর্যন্ত লেখাটির স্থান নির্ধারিত হয়েছে।
এবার ফ্রেম ১-এ ডান ক্লিক করে Create Motion Tween-এ ক্লিক করুন এবং একইভাবে ফ্রেম ১০-এ মাউস দিয়ে টুইন করুন। ফ্রেম ১০ নির্বাচন করে Animation লেখাটি ধরে টেনে ডান দিকে নিচের কোণায় নিয়ে ছেড়ে দিন।
এবার Control মেনুতে ক্লিক করে Play-এ ক্লিক করলে বাম থেকে ডানে নিচের কোণার দিকে লেখাটি দ্রুত অ্যানিমেশন শুরু থাকবে।
পূর্বনির্ধারিত (ডিফল্ট) ফ্রেম রেট ১২ মুছে ৫ করে দিন, দেখুন ধীরে ধীরে অ্যানিমেশন হচ্ছে। ফ্রেম রেট অ্যানিমেশনের গতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।
এরপর ফাইল মেনু থেকে পাবলিশ লেখায় ক্লিক করে লেখাটিকে পাবলিশ করতে হবে। অ্যানিমেশন দেখার জন্য কিবোর্ড থেকে কন্ট্রোল ও এন্টার চাপুন। ফাইল সেভ করুন।
সেভ করা ফাইল রেখেছেন সেখানে ফ্ল্যাশের মূল ফাইলের সঙ্গে আরেকটি ফাইল দেখা যাবে। এটা ফ্ল্যাশ মুভি ফাইল নামে পরিচিত। এতে দুই ক্লিক করলে অ্যানিমেশনটি দেখা যাবে।

!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! END !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

সাদাকালো ছবিতে একটু খানি রঙয়ের ছোঁয়া


Photo Shope New

বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা বা ব্লগ/ওয়েব সাইটে কিছু ছবি দেখতে পাই যে ছবির কিছু অংশ সাদা কালো আর কিছু অংশ রঙ্গিন, তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

প্রথমে ফটোশপ চালু করুন…
এবার Menubar থেকে File > Open কমান্ড দিয়ে যে কোন একটি ছবি নিন…

নিচে দেখুন
01

এবার Layer প্যালেটের উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Duplicate লেয়ার এ ক্লিক করুন,
অথবা কি-বোর্ড থেকে Ctrl+J চাপ দিন তাহলে ছবির এইটি লেয়ার তৈরি হবে।

নিচে দেখুন
03

এবার আমাদের Duplicate লেয়ার কে সাদাকালো করতে হলে Image > Adjustments > Desaturate ক্লিক করুন।
নিচে দেখুন
04

তাহলে ছবিটা সাদা কালো পরিণত হবে।

নিচে দেখুন

08

 এবার লেয়ার প্যালেটের নিচে Add Layer Mask এ ক্লিক করুন।

নিচে দেখুন
05

এবার টুলবারের Foreground Color (Black) কালো এবং Backrground Color (White) সাদা সিলেক্ট করুন তারপর ব্রাশ টুল সিলেক্ট করুন।

নিচে দেখুন
06

এবার নিজের ইচ্ছামত ব্রাশ সাইজ বাড়িয়ে নিন তারপর ছবির যেটুকু রঙ্গিন করতে চান সেটুকু মাউস দিয়ে ঘষুন।

নিচে দেখুন
Final

ফাইনাল আউটফুট দেখতে হলে File>Save As> ক্লিক করে যে কোন একটি নামে সেভ করে রাখুন, আর দেখুন কেমন হয়েছে আপনার কাজ করা ছবিটি।


Adobe photoshop দিয়ে ছবির নির্দিষ্ট অংশ কে high-light করুণ..................!!!

দামি ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললে , সহজেই ছবির নির্দিষ্ট অংশ কে হাই লাইট বা focus করা যায়। কিন্তু নরমাল বা ডিজিটাল মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তোলার সময় এই সুবিধা পাওয়া যায় না। ফলে সম্পূর্ণ ছবি একই থাকে। কিন্তু আপনার যদি নির্দিষ্ট অংশ কে হাই লাইট করার দরকার হয় তাহলে কি করবেন। Adobe photoshop থাকতে চিন্তার কোন কারন আছে বলে মনে হয় না। তাহলে চলুন আজকে দেখি কিভাবে Adobe photoshop দিয়ে ছবির নির্দিষ্ট অংশ কে high-light বা focus করা যায়।

প্রথমে যে ছবিতে কাজ করতে চান সেটা ওপেন করুন । — file —> open— > আপনার কাংক্ষিত ছবি সিলেক্ট করুন। আমি একটা কাংক্ষিত ছবি নিলাম।
নিচে দেখুন




এখন tools থেকে polygonal lasso tool সিলেক্ট করুন।

নিচে দেখুন



তারপর যে অংশ হাইলাইট করতে চান সে অংশ সিলেক্ট করুন।
সিলেক্ট করা ভুল হলে কি বোর্ড থেকে Delete কি চাপেন।
সিলেক্ট করা হয়ে গেলে কি বোর্ড থেকে Enter কি চাপেন।
এরপর উপরের মেনু বার এ select এ ক্লিক করুন।
তারপর Feather এ ক্লিক করুন একটা বক্স আসবে Feather Radius 5 দিন ok করুন।

নিচে দেখুন



আবার উপরের মেনু বার এ select এ ক্লিক করুন তারপর inverse এ ক্লিক করুন ।
নিচে দেখুন



এখন ছবিটি বাইরের দিকে সিলেক্ট হবে।

নিচের চিত্রের মত



এখন মেনুবার এর filter–> blur—> gaussian blur এ ক্লিক করুন।

নিচে দেখুন



তারপরে একটা উইন্ডো আসবে এখানে আপনার পছন্দ মত Radius ঠিক করে নিয়ে ok দিন।
নিচে দেখুন




ফাইনালি আমার ছবিটা এরকম হয়েছে। আপনার টা আরও সুন্দর হবে আশা করি।

নিচে দেখুন









*************************************************************************************************

ফটোশপ ও ইলেস্ট্রেটর এর বই নিয়ে নিন.................!!!

বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
 
photoshop

যারা ওয়েবে কাজ করি তারা বেশির ভাগই মানুষ ফটোশপ ও ইলেস্ট্রেটর এ কাজ করে থাকি। কিন্তু কয়জনই বা ফটোশপ ও ইলেস্ট্রেটর এর কাজ জানি । আজ আমি আপনাদেরকে দুইটা বই দিব । এই দুইটা বই পড়ে আমরা ফটোশপ  ইলেস্ট্রেটর সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে পারবেন। এই বইটা rar file এ আছে আপনারা estrack  করে তারপর পড়তে পারবেন।

http://www.mediafire.com/?jmu2wmbt4qtb38z

***********************************************************************************

কম্পিউটারের গ্রাফিস্ক ড্রাইভারের ইতিহাস

কম্পিউটার কিনতে যেয়ে যে জিনিসটির প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেই তা হল গ্রাফিক্স কার্ড। যারা সময়মত গুরুত্ব দেন না, তারা পরবর্তীতে সাধের গেমগুলো খেলতে না পেরে এই ব্যাপারে মনোনিবেশ করেন। প্রযুক্তির দিন দিন উন্নতির কারণে তৈরী হচ্ছে নতুন নতুন অ্যাপ্লিকেশান বা গেমস। এসব চালাতে হলে ভালো মানের গ্রাফিকস কার্ড কেনার বিকল্প নেই। গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে জড়িত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে টিউন করছি।

graphics

প্রথম কথা: গ্রাফিক্স কার্ড কী?

গ্রাফিক্স কার্ড হল মাদারবোর্ড এর সাথে সংযুক্ত এমন একটি ডিভাইস যেটা এক বা একাধিক মনিটরে দেখার জন্য ভিডিও আউটপুট তৈরী করে, এবং অন্যান্য ডিভাইস যেমন ক্যাপচার কার্ড, টিভি, হোম থিয়েটার, মিউজিক সিস্টেম ইত্যাদি এ ভিডিও দেখানোর কাজে সাহায্য করে। আজকাল গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড সাউন্ড ডিভাইস থাকে। ফলে ভিডিও এর পাশাপাশি অডিও আউটপুটও পাওয়া যায়।

গ্রাফিক্স কার্ডে কী কী থাকে?

কোর ক্লক:

আগেই বলেছি যে এটা ভিডিও আউটপুট দিয়ে থাকে। এই কাজের জন্য সকল গ্রাফিক্স কার্ডে থাকে একটি ‘কোর ক্লক’ যেটা মাদারবোর্ড এর আসল প্রসেসরের মতই কাজ করে এবং নিজস্ব ফ্রিকোয়েন্সি রয়েছে। এটাকে বলা হয় GPU বা Graphics Processing Unit. এর স্পীড ২৫০ মেগাহার্টজ থেকে ৪ গিগাহার্টজ পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই GPU যেকোন ছবিকে প্যারালাল পদ্ধতিতে পিক্সেলের পর পিক্সেল আকারে সাজিয়ে ছবি তৈরী করে। পিক্সেল (Picture থেকে Pix আর Element থেকে el নিয়েই Pixel)  হল যেকোনো ছবির ক্ষুদ্রতম অংশ যার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে, এবং তা লাল, নীল আর সবুজ ডট বা ফোঁটার সমন্বয়ে গঠিত।

ভিডিও বায়োস:

মাদারবোর্ড এর বায়োসের মতই গ্রাফিক্স কার্ড এর বায়োস অন্যান্য ডিভাইস ও অপারেটিং সিস্টেম এর কার্নেলের সাথে সংযোগ রক্ষা করে। এখানে কার্ডের ভোল্টেজ, মেমরি, ফ্যান স্পীড ইত্যাদি নিয়ে সেটিংস দেওয়া থাকে। অবশ্য এগুলো পরিবর্তন করে আরো বেশী পারফরমেন্স পাওয়া সম্ভব।

ভিডিও মেমরি:

র‍্যামের মতই গ্রাফিক্স কার্ডেও মেমরি থাকে যেটাকে ভিডিও মেমরি বলা হয়। বর্তমানে DDR ধরনের মেমরি নিয়ে গ্রাফিক্স কার্ড তৈরী করা হচ্ছে। DDR মানে হল Double Data Rate. অর্থাৎ গ্রাফিক্স কার্ডটি কি হারে ডাটা আদান প্রদান করবে তা নির্ভর করে এই মেমরি এর উপর। বিভিন্ন ধরণের মেমরি লেআউট রয়েছে। যেমন DDR, DDR2,  GDDR3, GDDR3, GDDR5. মেমরির সাথে ক্লক স্পীডের সম্পর্ক আছে। নিচের ছকে দেখে নিন কোন ধরণের মেমরিতে ক্লক স্পীড আর ডাটা রেট কত।
Memory Type

ভিডিও আউটপুট:

গ্রাফিক্স কার্ডের বাকি যা থাকে তা হল ভিডিও দেখানোর একটা ব্যাবস্থা। অর্থাৎ ভিডিও আউটপুট কোন মনিটর বা ডিসপ্লে ডিভাইস এ পাঠানোর উপায়। বিভিন্ন ইন্টারফেস আছে যার মাধ্যমে এটা করা হয়। চলুন দেখে নিই কিভাবে –
১. ভিজিএ:
এটা Video Graphics Array এর ছোট্ট ফর্ম। এটা বহুল ব্যাবহৃত আর জনপ্রিয় একটি ইন্টারফেস। ১৫ পিন বিশিষ্ট সকেটের মাধ্যমে ভিডিও পাঠানো হয়। এটা RGB এর মাধ্যমে সিগনাল প্রেরণ করে। ছবিটা দেখলেই চিনতে পারবেন।
port (1)
২. এইচডিএমআই:
সম্প্রতি এটা খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারন ক্ষুদ্র পোর্ট আর হাইডেফিনিশান আউটপুটের কারনে। প্রায় সকল গ্রাফিক্স কার্ডে অন্তত একটি এইচডিএমআই পোর্ট থাকে। High-Definition Multimedia Interface কে HDMI বলা হয়। ছবি দেখুন।
2

৩. ডিভিআই:
Digital Visual Interface থেকেই ডিভিআই এসেছে। এটা ২৪ পিন বিশিষ্ট পোর্ট যা নয়েজ ছাড়া ছবি দেখাতে ব্যাবহৃত হয়। সকল এলসিডি ও এলইডি মনিটরে এটা থাকে কারণ ডিভিআই দিয়ে ফ্ল্যাট স্ক্রিনে ছবি অনেক ভালো দেখা যায়। এটা দেখতে এরকম।
port (3)
৪. এস-ভিডিও:
Separated Video থেকেই বলা হয় এস-ভিডিও। বিভিন্ন ডিভিডি প্লেয়ার, টিভি ইত্যাদি এ ভিডিও দেখানোর জন্য এটা জনপ্রিয়। তবে আধুনিক গ্রাফিক্স কার্ডে এইচডিএমআই এর প্রসারের কারণে এটা আর ব্যাবহার করা হয়না। এর পোর্ট দেখতে এরকম –
port (5)

অন্যান্য যা যা থাকে:

কোর ক্লক খুব বেশি গরম হয়ে যাওয়ার কারণে ঠান্ডা করতে হিট সিঙ্ক বা ফ্যান ব্যাবহৃত হয়। হাই-এন্ড পিসি তে ঠান্ডা করতে লিকুইড কুলিং সিস্টেম ব্যাবহৃত হয়। কিছু কার্ডে পাওয়ার দেওয়ার জন্য আলাদা কানেক্টর থাকে। এখানে পাওয়ার সাপ্লাই থেকে জ্যাক লাগানো হয়। লিকুইড কুলিং সিস্টেম দেখতে এরকম –
liquid-cooling-system

গ্রাফিক্স কার্ড কোথায় কিভাবে লাগানো থাকে?

প্রথমদিকে ১৯৯৩ সালের দিকে গ্রাফিক্স কার্ড মাদারবোর্ড এ যে সকেটে লাগানো হত তার নাম ছিল পিসিআই বা Peripheral Component Interconnect. এটা প্যারালাল পদ্ধতিতে কাজ করত। পরে ইন্টেল ১৯৯৭ এ AGP (Accelerated Graphics Port) নামে পোর্ট তৈরী করে। এটা প্যারালাল পদ্ধতিতে কাজ করতে বলে অনেক ধীরগতির ছিল। অনেকে গ্রাফিক্স কার্ডকে এজিপি কার্ড বলেন যা সম্পুর্ণ ভুল কারণ এজিপিতে ৩টা খাঁজ থাকত আর বর্তমানে পিসিআই গ্রাফিক্স কার্ডে ২টা খাঁজ থাকে। ২০০৪ এর পর বাজারে নতুন পোর্টযুক্ত মাদারবোর্ড আসে যাকে পিসিআই-ই বলা হয়। PCI-e এর ফুল ফর্ম PCI-Express. উল্লেক্ষ্য যে PCIe পোর্টে শুধু গ্রাফিক্স কার্ড না, অন্যান্য সাউন্ড কার্ড, ল্যান কার্ড, ওয়াইফাই কার্ডও লাগানো হয়। একারণে অনেক মাদারবোর্ড এ একাধিক PCIe স্লট থাকে।
নিচের ছকে দেখে নিন বিভিন্ন এজিপি, পিসিআই আর পিসিআই-ই এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য -
AGP-PCI-PCIe
পিসিআই-ই এর পরে x বসিয়ে কার্ডের পিন সংখ্যা আর দৈর্ঘ্য বোঝানো হয়। নিচের ছক দেখুন।
x

পাওয়ার সাপ্লাই:

গ্রাফিক্স কার্ড হল বিশিষ্ট পাওয়ার খাদক। যাদের ভালো গ্রাফিক্স কার্ড আছে তারা ভালো জানেন যে এটা কী পরিমাণ এনার্জি খায় এবং গরম হয়। গ্রাফিক্স কার্ড থেকে ভালো আউটপুট পেতে অবশ্যই ভালো মানের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যাবহার করা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার যে কেসিং এর সাথে যে পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট দেওয়া থাকে সেটা কখনোই আসল নয়। জেনে রাখুন যে ৪০০ ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাইয়ের দাম কয়েক হাজার টাকা। সেখানে একটা কেসিং মাত্র দেড় বা দুই হাজার টাকা দামের হয়।

বিল্ট-ইন গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে কিছু কথা

বলতে গেলে প্রতিটা মাদারবোর্ডেই বিল্ট-ইন জিপিইউ থাকে। এটা আসলে প্রসেসরের কিছু অংশ ব্যাবহার করে ভিডিও প্রসেস করতে। আর ফিজিকাল র‍্যামের একটা অংশ ব্যাবহার করে ভি-র‍্যাম হিসেবে। এটার কোর ক্লক স্পীড খুবই কম হয়। এই গ্রাফিক্স কার্ড দিয়ে চলার মত সকল কাজ করা গেলে কখনোই রিচ-অ্যাপ্লিকেশান চালানো সম্ভব নয়। তাই কম ক্ষমতার হলেও আলাদা গ্রাফিক্স কিনে নেওয়াই উত্তম।

গ্রাফিক্স কার্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান

ভেবে অবাক হবেন যে গ্রাফিক্স কার্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অনেক। কি ভাবছেন? আজ পর্যন্ত এটিআই, এনভিডিয়া আর ইন্টেল এইচডি গ্রাফিক্স ছাড়া তো কিছুই শুনলাম না, এটা কি ধরনের কথা? আসলে আমি আপনি দুজনই সঠিক। জিপিইউ বা প্রসেসর চিপ তৈরী করে মুলত এএমডি, এনভিডিয়া আর ইনটেল। সেটাকে কাজে লাগিয়ে কার্ড বানায় এটিআই, এমএসআই, আসুস, বায়োস্টার, ফক্সকন, গিগাবাইট, এক্সএফএক্স, স্যাফায়ার ইত্যাদি কোম্পানি।
এএমডি: ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানি বাজারে অনেক এগিয়ে আছে তাদের অত্যাধুনিক ডিভাইসগুলোর কারণে। গত বছরগুলোতে মার্কেটে এদের শেয়ার তুলনামূলকভাবে বেড়েছে। এরা মাইক্রোপ্রসেসর, চিপসেট, জিপিইউ ইত্যাদি তৈরী করে বাজারে বেশ সুনাম গ্রহন করেছে। সবার আগে ৬৪-বিট প্রসেসর তৈরীর কৃতিত্বস্বরুপ amd64 মডেল আজো পরিচিত।
এনভিডিয়া: নতুন কিন্তু খুব দ্রুত বাজারে নামডাক ফেলে দেওয়া এই কোম্পানি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুধুমাত্র জিপিইউ তৈরীতে এদের জুড়ি শুধু এএমডি নিজেই। বিভিন্ন ফ্যামিলির এবং অনন্য ফিচারের কারণে এদের ভিডিও কার্ড সুপরিচিত।

ইনটেল: চিপ জায়ান্ট নামে খ্যাত এই কোম্পানি ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ভিডিও এক্সিলারেটর, মাদারবোর্ড, প্রসেসর, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ইত্যাদি তৈরীতে ইনটেল সুপরিচিত। এদের তৈরী ভিডিও চিপসেট বিল্ট-ইন গ্রাফিক্স হিসেবে সকল ব্র্যান্ডের কম্পিউটার, ল্যাপটপে বহুলভাবে ব্যাবহৃত হয়।

গ্রাফিক্স কার্ডের কতগুলো বিষয় যা দেখে কিনবেন


  • ট্রানজিস্টর সংখ্যা: কার্ডে যত বেশি ট্রানজিস্টর থাকবে, নয়েজ তত কম হবে, ভিডিও তত বেশি ভালোভাবে ফিল্টার হবে।
  • ক্লক স্পীড: এটা যত ভালো এবং বেশি হবে তত ভাল পারফরমেনস পাবেন। এটার দিকে নজর দিন।
  • মেমরি: এটাও আগে আলোচনা করেছি। এখন ১ জিবি থেকে ৪ জিবি পর্যন্ত কার্ড পাওয়া যাচ্ছে। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী দেখুন কোনটা লাগে।
  • মেমরি টাইপ: DDR, DDR2, GDDR3, GDDR4, নাকি GDDR5 তা দেখে নিন। যত ভালো হবে, তত ভালো পারফরমেন্স পাবেন। অবশ্য GDDR5 এর দাম একটু বেশি। জেনে রাখুন যে আপনার মাদারবোর্ড এর র‍্যাম DDR2 না DDR3 তার সাথে এটার কোন সম্পর্ক নেই।
  • বাস স্পীড: মেমরি বাস হল প্রসেসরটি একবারে কতটুকু ডাটা নিয়ে কাজ করে। বাস বেশি হলে খুব দ্রুত আউটপুট পাবেন। আবার বাস খুব বেশি হলে পাওয়ার খরচ তো বেশি হবেই, তার উপর আপনার মনিটর ছোট হলে বাস অব্যাবহৃত থাকবে।
  • পিসিআই ভার্সন: আপনার মাদারবোর্ড এর স্লট কোনটি তা দেখে কিনবেন। ধরুন আপনার PCIe x8, কিন্তু আপনি PCIe x16 2.0 কিনে আনলেন। তাহলে সেটা কাউকে দিয়ে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।
  • ডিরেক্ট এক্স সাপোর্ট: ডিরেক্ট এক্স হল মাইক্রোসফট এর অনন্য সংযোজন। নতুন নতুন হার্ডওয়্যার, ভিডিও এক্সিলারেশানের জন্য এটি অপরিহার্য। এর নতুন ভার্সন ১১। তাই গ্রাফিক্স কার্ড নতুন ভার্সন এর ডিরেক্ট এক্স সাপোর্ট করে কিনা দেখে নিন।
  • পিক্সেল শেডার: ভিন্ন মাত্রার পিক্সেল এবং আলোর তুলনামূলক প্রসেসিং এবং বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে পিক্সেল শেডার প্রয়োজন। আপনার গ্রাফিক্স কার্ড কত সাপোর্ট করে তা দেখে নিবেন। বর্তমানে এর ৫ ভার্সন রয়েছে।
  • ওপেন জি-এল: এটি হল ভিডিও প্রসেসিং-র জন্য অসংখ্য লাইব্রেরি ফাংশনের সমাহার, যেটা আউটপুটকে আরো দ্রুততর করে। কেনার সময় এটা সাপোর্ট করে কিনা এবং কত ভার্সন তা দেখে নিবেন।
  • অ্যান্টি-অ্যালাইজিং: এটা ব্যাবহার করে ছবির ফেটে যাওয়া বা ঘোলাটে ভাব দূর করা যায়। বিভিন্ন গেম ও অ্যাপ এ এটা খুবই ব্যাবহৃত হয়। তাই এই ফিচার আছে কিনা দেখে নিন।
  • ম্যাক্স আউটপুট: আপনার মনিটর যদি ১৬০০ বাই ১২০০ রেজোলিউশানের হয় তাহলে নিশ্চয়ই ১০২৪ বাই ৭৬৮ আউটপুটের গ্রাফিক্স কিনবেন না। বর্তমানে সব কার্ডের আউটপুট ১৬০০ বাই ১২০০ থেকে ২৫৬০ বাই ১৬০০ এর মাঝে। তাই এটা আপাতত অত ভাবনার বিষয় না।
  • পাওয়ার ফ্যাক্টর: কার্ডটি কত ওয়াট সাপ্লাই চায় তা দেখুন। প্রয়োজনীয় পাওয়ার দিতে না পারলে কাজ করতে যেয়ে আটকে যাবে। ক্ষতিও হতে পারে। সাধারনত ৪০০ থেকে ৮০০ ওয়াট সাপ্লাই দরকার। লাগলে আপনার পিএসইউ আপডেট করুন।
  • মাল্টি আউটপুট: আপনি যদি একসাথে দুই বা ততোধিক মনিটরে দেখতে চান তাহলে এটা আপনার দরকার। খেয়াল করে দেখবেন যে প্রায় সব কার্ডেই দুই বা তিনের বেশি পোর্ট থাকে। এগুলো দেওয়া হয় যেন একই সাথে সকল মনিটরে দেখা সম্ভব হয়।
  • রিফ্রেশ রেট: আউটপুট কত রেটে পাবেন, অর্থাৎ মনিটরে কত হার্টজে ভিডিও আসবে তা দেখে নিন। এর ডিফল্ট মান ৬০। তবে সিআরটি মনিটরে ৬০ এর নিচে দাগ বা ফ্লিকিং দেখা যায়। কিছু মনিটর ৭৫ হার্টজ এর নিচে দেখাতে সক্ষম না। তাই আপনার মনিটর এর জন্য কোনটা দরকার তা দেখে নিবেন।
  • মাল্টি-জিপিইউ: এটা ডাই-হার্ড গেমারদের জন্য। যদি একটা ভিডিও কার্ড নিয়ে আপনার মন না ভরে তাহলে একের বেশি কার্ড লাগানো সম্ভব এরকম কার্ড কিনুন। আর সেই সাথে মাল্টি-জিপিইউ সাপোর্ট করে এরকম মাদারবোর্ডও কিনতে হবে আপনাকে। এনভিডিয়া আর এএমডি দুটাই মাল্টি-জিপিইউ সিস্টেম সাপোর্টেড চিপ তৈরী করে।
  • এনার্জি সেভিং: আপনার চিপটি কাজের পাশাপাশি দূর্ণীতি করে আপনার বিদ্যুৎ বিল উঠাচ্ছে কিনা তার দিকে খেয়াল রাখবেন। এই জন্য এনার্জি স্টারের রেটিং দেখে কার্ড কিনুন।
  • সফটওয়্যার সাপোর্ট: আপনি যে সিস্টেম এ কাজ করেন সেই সিস্টেমে কার্ড এর ড্রাইভার পাবেন কিনা তা দেখে নিন। এখন এএমডি উইন্ডোজ, লিনাক্স আর ম্যাকের জন্য অফিসিয়ালি ড্রাইভার দিচ্ছে। তাই পছন্দ আপনার।

গ্রাফিক্স কার্ড-সহ ল্যাপটপ কেনার সময় যা যা খেয়াল করবেন

  • ল্যাপটপ চলে ব্যাটারীতে। তাই কার্ড যদি বেশি পাওয়ার খরচ করে তাহলে দ্রুত চার্জ শেষ হবে, ব্যাটারীও নষ্ট হবে। তাই ওয়েবসাইটে খুঁজে দেখে নিন কোনটার পাওয়ার কনজাম্পশান কেমন। যেমন এটিআই ৪৬৭০ এর চেয়ে ৫৪৭০ বেশি ভালো। কিন্তু ৪৬৭০ অনেক কম বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে।
  • ল্যাপটপে গ্রাফিক্স কার্ড এর কারণে তৈরী হওয়া তাপ ঠিকমত বের হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত এয়ার ভেন্ট আছে কিনা বা সেগুলো সহজেই ব্লক হয়ে যায় কিনা।
  • ল্যাপটপ এর গ্রাফিক্স কার্ড নষ্ট হলে ঠিক করা বেশ দূরুহ ব্যাপার। তাই ভালো রিভিউ এবং কনফিগারেশান দেখে কিনুন।

এবার আসুন দেখে নেই কয়েকটি শক্তিশালী গ্রাফিক্স কার্ড এর ছবি

some cards (1)
some cards (5)
আর যাদের কোনোটাই নেই, অর্থাৎ বিল্ট-ইন, তারা মন খারাপ করবেন না। ইনটেল গ্রাফিক্স মিডিয়া এক্সিলারেটর চিপটি দেখতে এরকম
intel

গ্রাফিক্স কার্ড ভালো রাখার টিপস:

  • ড্রাইভার আপডেট রাখুন।
  • তাপমাত্রা মনিটর করুন। বেশি গরম হয়ে গেলে পিসি অফ করে ঠান্ডা হতে দিন। ফ্যান কন্ট্রোল করতে সফটওয়্যার ব্যাবহার করুন।
  • না জেনে এবং অভিজ্ঞ কারো সাহায্য ছাড়া ওভারক্লকিং এর কথা চিন্তাও করবেন না।
  • কিছুদিন পর পর মাদারবোর্ড থেকে কার্ড খুলে স্লট পরিষ্কার করুন।
  • যথেষ্ট পাওয়ার সাপ্লাই ব্যাবহার করুন।
  • পারলে আমার মত সবসময় কেসিং খুলে রাখুন যেন দক্ষিণা হাওয়ায় গ্রাফিক্স কার্ড ভেসে যেতে পারে। (আনঅথোরাইজড টিপস)

বোনাস:

জানতে চান আপনার গ্রাফিক্স কার্ডের ক্লক স্পীড, মেমরি, ট্রানজিস্টর সংখ্যা, মেমরি টাইপ ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য? এক্ষুণি ডাউনলোড করে নিন নিচের সফটওয়্যারটি।

ডাউনলোড GPU-Z

আর উইন্ডোজ ব্যাবহারকারীরা ডেক্সটপে গ্রাফিক্স কার্ড এর ক্লক স্পীড, মেমরি ফ্রিকোয়েন্সি, ফ্যান স্পীড ইত্যাদি তথ্য জানতে চাইলে ডাউনলোড করে নিন GPU Meter নামের গ্যাজেটটি।

ডাউনলোড GPU Meter

 

*******************************************************************

কয়েকটি সুন্দর ফটোশপ ইফেক্ট

ফটোশপের ফাটাফাটি চোখ ধাধানো কিছু টেক্সট ইফেক্ট টিউটোরিয়াল । যারা গ্রাফিক্স এর কাজ করে আশা করি তাদের খুব কাজে লাগবে । তবে গুগলে খোজ করলে এরকম অনেক টিউটোরিয়াল পাওয়া যাবে । 
======================================================================== 
তবে শুরু করা যাক
১. ফটোশপ গ্রাস টেক্সট ইফেক্ট
08-01_grass_effect-300x136
২. লাইট গ্লোয়িং টেক্সট ইফেক্ট
08-02_psdtuts_layered_glowing_text-300x136
 লাইট এন্ড সেডো টেক্সট ইফেক্ট
08-03_psdtuts_shade-300x136
ট্রাসপারেন্ট গ্লাস টেক্সট ইফেক্ট
08-04_psdtuts_transparent_lettering-300x136
ফটোশপ গোল্ড টেক্সট ইফেক্ট
08-05_psdtuts_gold_lettering-300x136
৬. ফটোশপ বরফ টেক্সট ইফেক্ট
08-06_psdtuts_ice_effect-300x136

ফটোশপ ফায়ার টেক্সট ইফেক্ট
08-07_psdtuts_fire_effect-300x136
ফটোশপ বাবল টেক্সট ইফেক্ট
08-18_tutorial9_bubble-300x136

ফটোশপ স্প্রে পেন্ট টেক্সট ইফেক্ট



08-21_psdlearning_spraypaint-300x136