ইন্টারনেটে আপনার ব্রাউজারটি কি নিরাপদে রয়েছে ?

ইন্টারনেটে বিভিন্ন সময় আমরা ব্রাউজার হাইজ্যাকিংয়ে শিকার হয়ে থাকি।যার ফলে কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে,গুরুত্বপূন্র্‌ ডাট চুরি হয়ে যেতে পারে,হ্যাকিংয়ের শংকা বেড়ে যায়।কিছু বিষয় খেয়াল করলে আপনি নিজেই বুঝতে পারেন আপনার ব্রাউজার হ্যাইজ্যাক হয়েছে কি না,যেমন-
১.ব্রাউজার চালু অবস্থায় ঘনঘন পপআপ উইন্ডো চালু হচ্ছে।
২.ব্রাউজার বন্ধ করার পরও কিছু সাইট সন্দেহজনকভাবে  চালু হচেছ।
৩.ব্রাউজার চালু করলে হোমপেজ হিসাবে নির্ধারিত সাইটের বদলে অন্য কোন সন্দেহজনক সাইট চালু হচ্ছে যা সর্ম্পকে আপনি মোটেও অবগত নন।
৪.ব্রাউজারের এ্যাড্রেসবারে কোন সাইটের ঠিকানা লিখলেই তা নির্দিষ্ট একটি সাইটে রিডাইরেক্ট হয়ে চলে যাচ্ছে।
ব্রাউজার হ্যাইজ্যাকের আশংকা কমাতে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন-

১.ব্রাউজারে কোন সর্তকতা বার্তা আসলে তা না পড়েই ক্লীক করবেন না।
২.সন্দেহজনক ইমেইল খুলবেন না।বিশেষ করে অপরিচিত ইমেইল থেকে আসা অ্যাটাচ ফাইল খুলবেন না এবং ইমেইলের উত্তর দেবেন না।
৩.ভাইরাসের কারনে এই সমস্যা হতে পারে।তাই নিয়মিত হালনাগাদ এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
৪.উইন্ডোজের বিভিন্ন নিরাপত্তাজনিত ক্রটির কারনে এই সমস্যা হতে পারে।তাই উইন্ডোজের সিকিউরিটি প্যাচ হালনাগাদ করার চেষ্টা করুন।
৫.অকারনে পর্নোগ্রাফিক/ক্র্যাক/সিরিয়াল সাইটে প্রবেশ করবেন না।

কিভাবে ফোল্ডার বেকগ্রায়োন্ড পাল্টাবেন?

Windows 98 comes with a utility named Customize Folder Wizard (ieshwiz.exe) using which you can customize folders easily. The Customize Folder Wizard automates the Desktop.ini and Folder.htt editing process. This utility works fine in Windows XP as well. For Windows Vista/উইন্ডোজ ৭, see note at the end of this article.

Windows XP

Download ieshwiz.zip and save it to the Desktop
Extract ieshwiz.exe to the C:\Windows\System32 folder
Open a Command Prompt window (cmd.exe) and type:
IESHWIZ <path:\foldername>
For example, to customize the folder D:\Tools, replace <path:foldername> placeholder with D:\Tools
Select the background image for that folder, and click Next
Close and re-open the folder.
Note that the text color in a folder can be customized using the wizard. All of the these settings are stored in a file named Desktop.ini within that folder.

The changes are stored in the desktop.ini file. Here are the sample contents:
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image=C:\WINDOWS\winnt.bmp
[.ShellClassInfo]
ConfirmFileOp=0
For more information on Desktop.ini files, see MSDN article Customizing Folders with Desktop.ini.

Windows Vista

Note that the folder background feature is removed in Windows Vista. If you need to customize the folder background in Windows Vista, you may use the freeware utility Vista Folder Background from Ave’s Vista Apps Website. This uses a a shell extension module named VistaFolderBackground.dll that integrates with Windows.

Windows 7:

Windows 7 Background Changer is a free portable application that allows you to add an image to a folder background in Windows 7. You can add an image to one folder at a time but the change can also be applied to the subfolders as well. Additionally, the text color can be changed. The last feature makes it possible to add shadow to text but for some reason it doesn’t work on my Windows. I tried to apply the shadow and then remove it again to see how the text looks like but there was no apparent change.

Add image to folder background

image_background_folder_win7
To add an image to your folder, you just need to select which folder you want to change. Then, select an image for the background. The image will be automatically put in the background once you select one without having to click any apply button. The image background can be removed anytime by navigating to the folder and clicking the “Remove Background Image” button.
Download Windows 7 Folder Background Changer from here. It works with Windows 7 32-bit and 64-bit.

দ্রুত খুজে নিন আপনার দরকারি ফাইল,ফোল্ডার


আমরা কম্পিউটারে যে কোন দরকারি জিনিস হঠাৎ সময় মত হাতের কাছে পাইনা।
এর জন্য MY COMPUTER এ যেয়ে SEARCH অপশন ব্যাবহার করি।যা খুবই ধীর গতির।
আজ আপনাদের এই “ধীর গতির SEARCH অপশন”এর হাত থেকে একটু হলেও রেহাই দিতে একটি সফ্টওয়্যার নিয়ে এলাম। যা আপনার যে কোন দরকারি জিনিস মূহুর্তের মধ্যেই চোখের সামনে হাজির করবে। ট্রাই করেই দেখুন। ডাউনলোড করতে নিচের যে কোন একটি লিন্ক এ ক্লিক করুন।
এরপর SKIP AD এ ক্লিক করুন। 
আপনাদের সুবিধার্তে 4 Shared এবং MediaFire এর লিংন্ক দেওয়া হয়েছে।

***************************ধন্যবাদ*************************************************

Microsoft Excel এর বাংলা টিউটরিয়াল

 

Microsoft Excel এর বাংলা টিউটরিয়াল।
আমার Microsoft Excel এর হাতেখড়ি এখান থেকেই।
অনেকের চাহিদা আছে এই ব্যাপারে। তাই শেয়ার করলাম।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লীক করে ৫ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন এবং SKIP AD এ ক্লীক করুন।

কম্পিউটার কেনার আগে জেনে নিন (নতুনদের জন্য)

কম্পিউটার যে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ যন্ত্র, সেটা না বললেও চলবে। তাই সবারই ইচ্ছা থাকে একটা কম্পিউটার কেনার। কিন্তু একটা ভালো কম্পিউটার কেনার জন্য কম্পিউটার সম্পর্কে কিছু বিষয় জানা প্রয়োজন। আমি আজকে আপনাদের সেইরকম কিছু বিষয়ই জানাবো। কম্পিউটারের ব্যাপারে একেবারেই নতুন, এমন মানুষদের কথা মাথায় রেখেই পোস্টটা সহজ কথায় লেখার চেষ্টা করলাম।
কম্পিউটার কেনার সময় প্রথমেই কয়েকটি জিনিসের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন:
১. যেখান থেকে কিনছেন, সেই দোকান ক্রেতাদের কীরূপ গ্রাহক সেবা দেয়। এক্ষেত্রে পরিচিতরা সাহায্য করতে পারে।
২. বাজারে অনেক সময় খোলা হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়। কখনোই এগুলো কিনবেন না।
৩. আপনি কম্পিউটার এক্সপার্ট না হলে অন্তত:পক্ষে Processor, Mainboard, RAM, HDD, ODD, Graphics Card, Casing একই দোকান থেকে কিনবেন। তারাই এগুলো সঠিকভাবে configure করে দিবে।
এখন আমি কম্পিউটারের মূল প্রত্যেকটি আলাদা part সম্পর্কে বলবো এবং এগুলো কেনার সময় কী কী বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, সে সম্পর্কে বলবো।
Processor (প্রসেসর):
কম্পিউটারের প্রধান জিনিস। এটিই কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)। দুইটাই ভালো, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং technology’র দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে Intel.
ইন্টেল কোর আই ৭ প্রসেসর
প্রসেসর যেহেতু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে।
১. প্রসেসরের clock speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে।
এএমডি ফেনম টু

২. প্রসেসরের সিরিজ কী, সেটা খেয়াল করতে হবে। সিরিজ যত উন্নত হবে, স্পিড তত বাড়বে। Intel এর প্রথম দিককার প্রসেসর এর মধ্যে রয়েছে, Pentium Series। পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে এসেছে, Celeron series, Core Series, i Series। Pentium Series এর মধ্যে, P1 (Pentium 1) এর চাইতে P2 ভালো, P2 এর চাইতে P3 ভালো আবার, P3 এর চাইতে P4 ভালো। অর্থাৎ, same clock speed এর P1 এর চাইতে P2  এর স্পিড বেশি। আবার, একইভাবে, Pentium Series এর চাইতে Core Series এর স্পিড বেশি। core series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core 2 Quad> Core 2 Duo> Dual Core. আবার core i series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core i7 extreme> Core i7> Core i5> Core i3।
৩. প্রসেসরে কয়টি কোর (core) এবং কয়টি থ্রেড (thread) রয়েছে, তা খেয়াল করতে হবে। কোর এবং থ্রেড এর সংখ্যা বেশি হলে স্পিড বাড়বে। এখন পর্যন্ত সবোর্চ্চ ছয়টি কোরের প্রসেসর আবিস্কৃত হয়েছে।
৪. FSB (Front Serial Bus) এর পরিমাণ লক্ষ্য করতে হবে। FSB বেশি হলে স্পিড বেশি হবে। যদিও নতুন প্রসেসর গুলোতে FSB ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে QPI ব্যবহৃত হয়।
৫. Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত, তা লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache.
৬. Hyper Threading Technology রয়েছে কিনা, লক্ষ্য রাখবেন। এ প্রযুক্তি Multitasking এর ক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।
৭. Intel Processor এর ক্ষেত্রে, Turbo Boost Technology রয়েছে কিনা, তা লক্ষ্য রাখবেন। এই প্রযুক্তি প্রয়োজনের সময় প্রসেসরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৮. GPU (Graphics Processing Unit) রয়েছে কিনা, দেখবেন। প্রসেসরে GPU থাকলে এবং ভালো মাদারবোর্ড ব্যবহার করলে External Graphics Card দরকার হয়না। (যদি না আপনি কম্পিউটারে খুবই উন্নত মানের গেম খেলেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং বা HD ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজ না করেন।)
[শেষ তিনটি অপশন বিশিষ্ট প্রসেসরের দাম সাধারণত বেশি হয়। সাধারণ কাজের জন্য এই সকল অপশনের প্রয়োজন নেই।]
Mainboard or Motherboard (মেইনবোর্ড বা মাদারবোর্ড):
এই বোর্ডটিতেই কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশ যুক্ত থাকে। মেইনবোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ডগুলো হল: Gigabyte, Intel, Foxcon, Asus ইত্যাদি। মেইনবোর্ড অবশ্যই প্রসেসর সাপোর্টেড হতে হবে। মেইনবোর্ড এর পোর্ট দুই ধরনের হয়, IDE এবং S-ATA। তবে বর্তমানে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডই দেখা যায়। প্রায় সব S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে অন্তত একটি IDE পোর্ট থাকে। প্রয়োজনে IDE to S-ATA converter ব্যবহারের মাধ্যমে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে IDE device ব্যবহার করা যায়। মেইনবোর্ড কেনার সময় যে যে বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, তা হল:
১. মেইনবোর্ড যেনো প্রসেসর সমর্থিত হয়।
২. RAM এর ধরন। মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেরকম হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে। সর্বাধুনিক RAM টাইপ হল DDR3।
৩. USB Port এর version কত। সর্বাধুনিক হল USB 3.0। [USB 3.0 পোর্ট বিশিষ্ট মেইনবোর্ড এর দাম কিছুটা বেশি]
৪. বর্তমানে সব মেইনবোর্ডেই LAN Card (Local Area Network Card) থাকে। তাছাড়া, HD audio এবং HD Video ও লক্ষ্য করা যায়।  Integrated Graphics এর মান বেশি হলে ভালো হয়।
মেইনবোর্ড
Monitor (মনিটর):
এটাই কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট। মনিটরের জন্য ভালো ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে: Samsung, Philips, LG, Asus, HP, Fujitsu ইত্যাদি। মনিটর কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন:
LCD (Liquid Cristal Display) /LED (Light Emitting Diode) Monitor এর ক্ষেত্রে:
১. আপনার প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রিন সাইজ সিলেক্ট করবেন। বর্তমানে অনেক মনিটরেই Built-in TV Tuner থাকে। একই সাথে কম্পিউটারের মনিটর এবং টিভির কাজ করবে এগুলো। TV Tuner না থাকলে প্রয়োজন হলে আপনি পৃথকভাবে TV Tuner কিনতে পারবেন।
২. LCD মনিটর গুলো স্কয়ার এবং ওয়াইড স্ক্রিন এই দুই ধরনের হয়। আপনার কজের প্রয়োজন অনুসারে আপনি তা select করবেন।
৩. LCD এবং LED মনিটর এর পার্থক্য : LED মনিটর LCD মনিটর এর চেয়ে Perfomence এর দিক দিয়ে ভালো এবং তুলনামুলক Energy Efficient । LED মনিটরে ভালো ছবি দেখা যায় । তাছাড়া, LED মনিটরে দেখতেও সাচ্ছন্দ্য বোধ হয়। এসব কারনে তুলনামুলক ভাবে LED মনিটর এর দাম ও একটু বেশি ।
৪. কন্ট্রাস্ট রেশিও (Contrast Ratio) লক্ষ্য করবেন। এটি যত বেশি হবে, ছবির মান তত ভালো হবে, অর্থাৎ ছবি শার্প আসবে।
৫. Response Time কম হলে ভালো হয়।
মনিটর
RAM- Random Access Memory (র‍্যাম):
RAMও কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAMএর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে: Transcend, Twinmos ইত্যাদি। RAM কেনার সময় এগুলো খেয়াল রাখবেন:
১. RAM এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে কম্পিউটারের স্পিড বাড়বে। অর্থাৎ, 1 GB RAM এর চেয়ে 2 GB RAM এর স্পিড বেশি হবে।
২. RAM এর বাস ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হলে RAM এর ক্ষমতা বাড়বে।
৩. RAM এর ধরন উন্নত হলে তা কম্পিউটারের গতি আরও বৃদ্ধি করবে। যেমন, DDR3 RAM সমপরিমাণের DDR2 RAM এর চেয়ে শক্তিশালী। তবে মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেমন হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে।
র‌্যাম
Hard Disk Drive (HDD) (হার্ডডিস্ক):
কম্পিউটারের তথ্য এতে জমা থাকে। এটি কম্পিউটারের Virtual RAM হিসেবেও কাজ করে। এর ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে, Samsung, Transcend ইত্যাদি। এটি কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য করবেন:
১. সাধারণভাবেই, হার্ডডিস্ক এর স্টোরেজ ক্ষমতা বেশি হলে বেশি তথ্য জমা রাখতে পারবেন। বাজারে ১৬০ GB থেকে শুরু করে ৩ TB হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়।
২. হার্ডডিস্ক এর RPM (Revolutions Per Minute) বেশি হলে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট বেশি হবে।
৩. মেইনবোর্ডের পোর্ট S-ATA হলে হার্ডডিস্কও S-ATA ই কিনতে হবে।
৪. এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক এর ক্ষেত্রে, আপনার মেইনবোর্ড এ USB 3.0 থাকলে USB 3.0 হার্ডডিস্ক কেনাই ভালো। কেননা, কয়েক বছরের মধ্যেই USB 2.0 উধাও হয়ে USB 3.0 এর জায়গা নিবে। লক্ষণীয়: এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক স্হায়ী HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায় না, তবে ইন্টার্নাল HDD, এক্সটার্নাল HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায়।
হার্ডডিস্ক

Casing (কেসিং):
কেসিং হল Mainboard, HDD, ODD সাজিয়ে রাখার জন্য বক্স। কেসিং এর জন্য ব্র্যান্ড অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে Mercury এবং Gigabyte  এর কেসিং গুলো ভালো হয়। কেসিং কেনার সময় নিচের বিষয়টি লক্ষ্য করবেন:
১. কেসিং এর দাম vary করে PSU (Power Supply Unit) এর জন্য। PSU যদি বেশি watt এর হয়, তবে PSU এর দাম বেড়ে যায়। ফলে কেসিং এর দাম বেড়ে যায়। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী PSU select করবেন। যেমন, ভালো এবং বেশি পাওয়ারের এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ড, বড় স্ক্রিনের মনিটর ব্যবহার করলে বেশি পাওয়ার এর পাওয়ার সাপ্লাই লাগবে।
কেসিং
Optical Disk Drive (ODD) (অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ):
ODD হল সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার/রাইটার। ODD এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Samsung, Asus, Lite-On ইত্যাদি। লক্ষ্য করুন:
১. বর্তমানে সিডি প্লেয়ার এবং ডিভিডি প্লেয়ার এর মূল্যে পার্থক্য খুবই কম। CD player, DVD play করতে পারেনা, কিন্তু DVD player, CD play করতে পারে।
২. আপনি চাইলে কয়েকশ টাকা বেশি দিয়ে Combo Drive অথবা DVD writer কিনতে পারেন। Combo drive হল সেইসব ODD যেগুলো CD Play, DVD play এবং  CD write করতে পারে। আর DVD writer দিয়ে আপনি CD play, DVD play, CD write, DVD write সবই করতে পারবেন।
৩. মেইনবোর্ড এর পোর্ট অনুসারে ODD কিনতে হবে। (অন্যথায় converter ব্যবহার করতে হবে)
৪. ODD এর speed বেশি হলে সিডি/ডিভিডি থেকে দ্রুত ডাটা রিড হবে এবং দ্রুত ডাটা রাইট হবে।
ODD
Graphics Card (গ্রাফিক্স কার্ড) বা AGP Card(Accelerated Graphics Port Card):
ভালো গেম খেলার  জন্য বা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজের জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড অত্যন্ত প্রয়োজন। গ্রাফিক্স কার্ডের মধ্যে ভালো ব্র্যান্ড হল:  Asus, Gigabyte, Sapphire  ইত্যাদি। এটি কেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করবেন। গ্রাফিক্স কার্ড সম্বন্ধে আর বিস্তারিত জানতে হলে গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে করা আমার আগের পোস্টটি দেখতে পারেন ।
১. V-RAM বেশি হলে ভালো গ্রাফিক্স পাবেন।
২. সাধারণ র‍্যাম এর মতই V-RAM এর টাইপ উন্নত হলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
৩. এছাড়াও, Clock rate, Memory Bus ইত্যাদি বিভিন্ন জিনিসের জন্যও গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতার পরিবর্তন হয়।
৪. আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট গেম এর প্রতি আকৃষ্ট হন অথবা নির্দিষ্ট কোন সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করেন, তবে সেই সফটওয়্যারের requirement অনুসারে নির্দিষ্ট চিপসেটের গ্রফিক্স কার্ড কিনবেন।
Sapphire RADEON X1650 PRO AGP Graphic Card
Key Board (কী-বোর্ড):
কী-বোর্ড কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটা ইনপুট ডিভাইস এর মধ্যে এটি একটি। কী-বোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Deluxe, Mercury ইত্যাদি। এটি কেনার সময় লক্ষ্য করবেন বাংলা অক্ষর রয়েছে কিনা। (Unijoy বা Bijoy লে আউট-এ লেখার জন্য অপরিহার্য)।
কী-বোর্ড
Mouse বা মাউস:
অপর গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল এটা। এর ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Mercury ইত্যাদি।
১. কত DPI (Dots Per Inch) লক্ষ্য করবেন। DPI বেশি হলে সূক্ষ্ণ ভাবে মাউস দিয়ে কাজ করতে পারবেন।
২. ধরতে সুবিধা হয়, এমন মাউস কিনবেন।
মাউস
UPS (Uninterpretable Power Supply) ইউপিএস:
বাংলাদেশে ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য UPS যে অপরিহার্য তা বলার বাইরে। UPS কেনার সময় এগুলো লক্ষ্য করবেন:
১. দুই ধরনের UPS পাওয়া যায়। Online UPS এবং Offline UPS। এদের মধ্যে পার্থক্য হল, বিদ্যুৎ চলে গেলে Online UPS on হতে কোন সময় নেয় না, কিন্তু Offline UPS সামান্য সময় নেয়। সম্ভবনা কম হলেও এই সামান্য সময়ের মধ্যে কম্পিউটারের পাওয়ার চলে গিয়ে রি-স্টার্ট হতে পারে।
২. আপনার চাহিদা অনুযায়ী UPS এর পাওয়ার select করবেন। মনিটরের স্ক্রিন বড় হলে, বেশি পাওয়ারের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করলে, উন্নত প্রসেসর হলে বেশি পাওয়ারের UPS প্রয়োজন। দোকানে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন বললে তারা সঠিক UPS দিতে পারবে।
৩. সাধারণত একটি UPS এর Back-up time ২০-২৫ মিনিট। এর চেয়ে বেশি Back-up time এর UPS কিনতে হলে মূল্য বেশি হবে।
Uninterruptible Power Supply
TV- Tuner/ TV card:
কম্পিউটারের মনিটরকে একই সাথে টিভি দেখার কাজে ব্যবহার করতে প্রয়োজন। LCD/LED টিভির মূল্য বেশি বলে অনেকেই LCD monitor এবং TV card কিনে টিভি দেখার পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছেন। তবে টিভি দেখাই যদি হয় আপনার উদ্দেশ্য, তবে LCD/ LED TV monitor ই কিনুন। এতে ফলাফল ভালো পাবেন। TV card এর সুবিধা হল, এর মাধ্যমে আপনি শুধু টিভিই দেখতে পাবেন না, অনুষ্ঠানও রেকর্ড করে আপনার হার্ডডিস্ক এ জমা করে রাখতে পারবেন। TV tuner অবশ্যই মনিটরের রেজ্যুলেশন এর সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ হতে হবে। শপ এ আপনার মনিটরের রেজ্যুলেশন বা মডেল বললেই তারা সঠিক টিভি কার্ড বেছে দিতে পারবেন। TV card এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Avermedia, Real view, Gadmei ইত্যাদি।

Uninterruptible Power Supply
Speaker বা স্পিকার:
কম্পিউটারের আরেকটি আউটপুট ডিভাইস। গানের প্রতি আপনার আসক্তি অনুযায়ী এটি কিনবেন। ২:১ এর স্পিকার হল মোট তিনটি স্পিকারের সমষ্টি, যার মধ্যে একটি বড় এবং অন্য দুইটি ছোট। বড়টি হল উফার (woofer) এবং ছোটটি হল সাব উফার (sub-woofer)। উফারটি ব্যাস সাউন্ড এবং সাব উফারটি ট্রেবল প্রদান করে। গানে আপনার ভালো আসক্তি থাকলে এক্সটার্নাল সাউন্ড কার্ড কিনতে পারেন। তবে বর্তমান প্রায় সব মেইনবোর্ড এই ৫:১ সাউন্ড কার্ড বিল্ট-ইন থাকে। ফলে আপনি ৫:১ স্পিকার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আরও উন্নত সাউন্ডের জন্য ৭:২ স্পিকারও ব্যবহার করতে পারেন (এর জন্য ৭:২ সাউন্ড কার্ড লাগবে)। স্পিকারের জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল Creative, Microlab, Logitech ইত্যাদি।
speaker
আজকে এখানেই শেষ করছি। পোস্টটা এত বড় হবে ভাবিনি।  এই পোস্টটা আপনাদের সামান্য কাজে লাগলেই আমার লেখা সার্থক হবে।  :)

=========================================================================

PHOTOSHOP-এ বাংলা লেখার পদ্ধতি। (অভ্র SETUP থাকলেও আমরা বাংলা লিখতে পারিনা)।

capture-20130114-174355নমস্কার বন্ধুরা । আজ একটি খুদ্র টিপস শেয়ার করবো।
আপনাদের দোয়ায় আল্লাতালার ইচ্ছায় আমি ভালো আছি।
এবার কাজের কথায় আসি।অনেক সময় অভ্র setup দেওয়া থাকলেও
photoshop-এ বাংলা text লিখতে পারি না।এজন্য আমাদের খুব ঝামেলায় পড়তে হয়।
তো আমরা সামান্য একটু কাজ করলে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আসুন পদ্ধতি গুলি দেখি। 
photoshop ওপেন করে নিন।
 capture-20130114-174355
এবার টুল বার থেকে text সিলেক্ট করে নিন।
এবার PHOTOSHOP-র FRONT থেকে SIYAM RUPALI ANSI ফ্রন্টটি সিলেক্ট করে নিন।
তাও যদি বাংলা ঠিক ভাবে লিখতে না পারেন।
DESKTOP-এ থাকা অভ্র টুলবারের উপর ক্লিক করুন এখানে থেকে OPTION-এ ক্লিক করুন।
এরকম একটি WINDOW পাবেন।
abhro
এখানে GLOBAL OUTPUT অপশন দেখতে পাবেন তার উপর ক্লিক করুন।
এরপর OUTPUT AS ANSI(Exprimental)অপশনে টিক দিন।
ansi
এখানে USE ANSI ANYWEY ক্লিক করে apply ok করে বেরিয়ে আসুন।
এবার আরামসে PHOTOSHOP-এ বাংলা লিখুন।

নিচের চিত্রটি দেখুনঃ-

PhotoScape.lnkuii


ধন্যবাদ সবাইকে।

Writing HTML Using Notepad or TextEdit

HTML এর একটি পেশাদারী এইচটিএমএল এডিটর ব্যবহার করে ভালো দ্বারা সম্পাদিত করা যাবে:

    Adobe Dreamweaver
    Microsoft Expression Web
    CoffeeCup HTML Editor

এইচটিএমএল শেখার জন্য যাইহোক, আমরা একটি নোটপ্যাড (পিসি) বা TextEdit (ম্যাক) ভালো টেক্সট এডিটর সুপারিশ. আমরা বিশ্বাস করি একটি সহজ টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে একটি ভালো উপায় হলো HTML শিখতে.

4 নোটপ্যাড দিয়ে আপনার প্রথম ওয়েব পেজ তৈরি করার জন্য নীচের পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন.

Step 1: Start Notepad

To start Notepad go to:

Start
    All Programs
        Accessories
            Notepad

Step 2: নোটপ্যাড এর সাথে আপনার HTML সম্পাদনা করুন

আপনার নোটপ্যাড মধ্যে আপনার HTML কোড টাইপ করুন:

Notepad

Step 3: আপনার এইচটিএমএল সংরক্ষণ করুন

হিসাবে সংরক্ষণ করুন নির্বাচন করুন .. নোটপ্যাড এর ফাইল মেনু.

যখন আপনি একটি HTML ফাইল সংরক্ষণ, আপনি হয়. HTM বা. এইচটিএমএল ফাইল এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন. কোন পার্থক্য নেই, এটা আপনি সম্পূর্ণরূপে আপ.

একটি ফোল্ডার যা মনে রাখা সহজ w3schools এর মত ফাইল সংরক্ষণ করুন,.
 

Step 4: আপনার ব্রাউজার এইচটিএমএল চালান

আপনার ওয়েব ব্রাউজার এবং শুরু ফাইল, ওপেন মেনু থেকে আপনার এইচটিএমএল ফাইল খোলার জন্য, অথবা শুধুমাত্র ফোল্ডার ব্রাউজ আপনার HTML ফাইল ডাবল ক্লিক করুন.

ফলে অনেক ভালো হওয়া উচিত:

View in Browser

HTML এর উপাদানসমূহ



"HTML ট্যাগ" এবং "HTML উপাদান" প্রায়ই একই জিনিস বর্ণনা ব্যবহার করা হয়.

কিন্তু কঠোরভাবে বলতে, একটি HTML উপাদান ট্যাগ সহ স্টার্ট ট্যাগ এবং শেষে ট্যাগ মধ্যে সবকিছু হয়,:

এইচটিএমএল এলিমেন্ট:
<p> এটি একটি অনুচ্ছেদ. </ p>

এইচটিএমএল ট্যাগ



HTML মার্কআপ ট্যাগ সাধারণত বলা হয় HTML ট্যাগ

     HTML ট্যাগ কীওয়ার্ডস (ট্যাগ নাম সমূহ) <html> ভালো কোণ বন্ধনী দ্বারা বেষ্টিত
     HTML ট্যাগ সাধারনত জোড় <b> এবং </ b> এর মত আসে
     একটি জুড়ি প্রথম ট্যাগটি হলো শুরু ট্যাগ, দ্বিতীয় ট্যাগ এন্ড ট্যাগ
     শেষ ট্যাগ স্টার্ট ট্যাগ মত একটি ট্যাগ নামের আগে ফরওয়ার্ড স্ল্যাশ সঙ্গে লিখিত হয়,
     শুরু এবং শেষ ট্যাগ নামেও খোলার ট্যাগ এবং ক্লোজিং ট্যাগ

<tagname> কন্টেন্ট </ tagname>

এইচটিএমএল কি?



HTML এর একটি ওয়েব পৃষ্ঠাগুলি বর্ণনা জন্য একটি ভাষা.

     এইচটিএমএল Hyper টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ ঘোরা
     HTML এর একটি মার্কআপ ভাষা
     একটি মার্কআপ ভাষা মার্কআপ ট্যাগের একটি সেট
     ট্যাগ নথিটি কন্টেন্ট বর্ণনা
     HTML-নথি HTML ট্যাগ এবং প্লেইন টেক্সট থাকে
     HTML-নথি নামেও পরিচিত ওয়েব পৃষ্ঠাগুলি

HTML's khuti nati - [body tag, use]

We have lekaha ajake dekhabo how web pages are in a large / Strong and the Italic.

Let's get started then. Open note pad. And the structure of the component masses.

<! DOCTYPE html>

<html>
<head>
<title>

</ title>

</ head>

<body>
<em> ami </ em> ajke pura try <strong> kortesi </ strong>

 

</ body>

</ html>

 

I open the browser view.

ami it was written in bold showing bemka and kortesi.

That means we can turn <em> tagged with text and <strong> walked through the text in bold for everyone to keep an eye on it,

Now the rest of you to try. Open the note pad, practice the day.

পেনড্রাইভের ভাইরাস দূর করুন

অনেক সময় পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলেও তা শনাক্ত করা যায় না। তবে চাইলে সহজেই পেনড্রাইভের ভাইরাস শনাক্ত করা যায়। এ জন্য আপনার ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভটি যুক্ত করুন। এখন Start/run-এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড অপশন খুলুন। এবার মাই কম্পিউটারে ঢুকে আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার কোনটি তা জেনে নিন। যেমন ড্রাইভ লেটার যদি L হয়, তবে কমান্ড অপশনে L: লিখে এন্টার করুন। এরপর dir/w/o/a/p কমান্ডটি হুবহু লিখে এন্টার করুন। এখন পেনড্রাইভে থাকা ফাইলের তালিকা দেখা যাবে। তালিকায় Bha.vbs , Iexplore.vbs, RVHost.exe, Ravmon.exe, New_Folder.exe, Autorun.inf ইত্যাদি নামের কোনো ফাইল বা *.exe কোনো ফাইল আছে কি না, দেখুন। যদি এ রকম কোনো ফাইল দেখতে পান, তাহলে attrib -h -r -s -a *.* লিখে এন্টার করুন। এখন del filename কমান্ড লিখে আবার এন্টার করুন। filename-এর জায়গায় ওই ফাইলের নাম হুবহু লিখতে হবে। যদি Autorun.inf ফাইলটি মুছতে চান, তাহলে del Autorun.inf লিখে এন্টার চাপুন। এভাবে আপনি পেনড্রাইভের সন্দেহজনক ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন। এ ছাড়া, সম্ভব হলে সর্বোচ্চ সুরক্ষার জন্য নিয়মিত হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার পেনড্রাইভ সম্পূর্ণ স্ক্যান করুন।

ফাইল শেয়ারিং সাইটের ফাইল খুঁজুন

বিভিন্ন ফাইল সংগ্রহের জন্য আমরা ফাইল ভাগাভাগি বা শেয়ারিং সাইটের সাহায্য নিয়ে থাকি। কিন্তু ফাইল শেয়ারিং সাইটগুলোতে ফাইল খুঁজে বের করার জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা থাকে না। যার ফলে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় কাঙ্ক্ষিত ফাইল খুঁজে বের করা যায় না। তবে বিকল্প উপায়ে অন্যান্য কিছু সাইট থেকে এই সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। এ রকম কিছু সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো—

মিডিয়াফায়ারট্রেন্ড: জনপ্রিয় ফাইল শেয়ারিং সাইট www.mediafire.com-এর যেকোনো ফাইল আপনি এই সাইট থেকে খুঁজে বের করতে পারবেন। মিডিয়াফায়ারের সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহূত এই সাইটটির ঠিকানা- www.mediafire.com

হটফাইল:জনপ্রিয় ফাইল শেয়ারিং সাইট www.hotfile.com-এর ফাইল খুঁজে বের করতে পারবেন www.hotfile123.com ঠিকানার সাইটে গিয়ে ।

একের ভিতর তিন: www.rapidshare.com, www.hotfile.com ও www.megaupload.com তিনটি ফাইল শেয়ারিং সাইটের সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে www.filecrop.com ঠিকানার সাইটটিকে ব্যবহার করা যাবে।


ওয়ার্ডে স্মার্ট আর্টের ব্যবহার

অফিস-২০০৭-এ স্মার্ট আর্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের চিত্র, লেখচিত্র বা গ্রাফ ও বৃত্ত আঁকা বা যুক্ত করা যায়। সেটা রঙিন করে তুলে ত্রিমাত্রিক লেখাসহ ব্যবহার করাও যাবে।

দরকার অনুযায়ী স্মার্ট আর্টের মাধ্যমে যেকোনো প্রতিবেদন তৈরি করে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়। এ জন্য প্রথমে ওয়ার্ড ফাইল খুলুন। এবার Insert মেনুতে ক্লিক করে বিবিধ সাবমেনু থেকে SmartArt নিন। Choose a SmartArt Graphic নামে ডায়ালগ বক্স খুলবে।

এখানে একটি তালিকায় Cycle, Matrix, Pyramid ইত্যাদি স্মার্ট আর্ট গ্রাফিক অপশন দেওয়া আছে। সবগুলোই আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।

ধরুন, আমরা Cycle-এ ক্লিক করে বিভিন্ন সাব-সাইকেল থেকে Radial Cycle নির্বাচন করে Ok করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেডিয়াল সাইকেল ফাইলে যুক্ত হবে। এরপর দেখবেন Create Graphic, Layouts, SmartArt Style নামে অসংখ্য SmartArt Style আছে যেগুলোর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন রকমের ডিজাইন করা যাবে।

তারপর আমরা দেখতে পাব সংযুক্ত টি Flowchart Connector (Shape) গ্রাফ বা লেখচিত্র আকারে একটি রেডিয়াল সাইকেল গ্রাফ দেখা যাচ্ছে।

গ্রাফের প্রত্যেকটি ঘরে (Shape) ক্লিক করে প্রয়োজনীয় টেক্সট টাইপ করা যাবে। রেডিয়াল সাইকেলটির বিভিন্ন ধরনের আকৃতি আছে যা আপনি অনায়াসেই স্মার্ট আর্ট স্টাইলে গিয়ে পরিবর্তন করতে পারবেন এবং রেডিয়াল সাইকেলটির লেখাসহ বিভিন্ন রং দিয়ে সাজানোর জন্য Change Colors-এ ক্লিক করে অসংখ্য রং থেকে আপনার পছন্দের রং নিয়ে সাজাতে পারেন।

তারপর Text Pane -এ ক্লিক করলে গ্রাফের সবগুলো টেক্সট ক্রমান্বয়ে আলাদা বক্স আকারে প্রদর্শিত হবে। আবার Add Shape-এ ক্লিক করে গ্রাফের শেপ বাড়াতে পারবেন এবং নতুন লেখা যুক্ত করতে পারবেন।


ওয়ার্ডে শেপসের ব্যবহার

মাইক্রোসফট অফিস-২০০৭ সফটওয়্যারে শেপসের (Shapes) মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের নকশার কাজ সহজেই করা যায়। এটি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা যায় এবং রংবেরঙে সাজিয়ে ত্রিমাত্রিক আবহও দেওয়া যায়। যদি দরকার পড়ে তবে যেকোনো ছবিও এই শেপসের মাধ্যমে যুক্ত করে দৃষ্টিনন্দন করে তোলা যায়।

শেপস ব্যবহার করতে প্রথমে ওয়ার্ডের ফাইল খুলুন। এবার Insert-এ ক্লিক করলে সাবমেনু থেকে Shapes-এ ক্লিক করলে Basic Shapes, Flowchart, Stars and Banners নামে অসংখ্য শেপস আছে, যেগুলোর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন রকমের ডিজাইন করা যাবে। উদাহরণস্বরূপ এবার Shapes থেকে Stars and Banners-এর 32-Point Star-এ ক্লিক করে খালি জায়গায় আঁকুন। দেখুন একটি তারা হয়েছে। এবার নির্বাচন করে Shapes Style, Shadow Effect, 3D Effect ব্যবহার করে বিভিন্নভাবে সুন্দর সুন্দর ডিজাইন করতে পারবেন।

আবার Shapesটি নির্বাচন করে ডান ক্লিক করে Format AutoShape-এ ক্লিক করলে যে ডায়ালগ বক্স খুলবে, এখান থেকে Fill Effects… এ ক্লিক করলে Gradient, Textures, Pictures ইত্যাদি অপশন আছে, যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের রং ব্যবহার করতে পারবেন এবং Pictures অপশনটি ব্যবহার করে যেকোনো ছবি বা ইমেজকে Shapes-এ সংযুক্ত করে বিভিন্নভাবে সাজাতে পারবেন। আবার এই ছবির ওপরে যেকোনো লেখাও যুক্ত করে বিভিন্ন আকৃতিতে সাজাতে পারবেন।